SOURCES OF INFORMATION

Spread the love

তথ্যের উৎস

আমরা তথ্য (Information) বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগ্রহ করে থাকি, যেমন বই, সংবাদপত্র, পত্রিকা, মানচিত্র, ইত্যাদি । তথ্যের এই উৎসগুলিকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়-

1.প্রাথমিক উৎস (Primary Sources)

2.মাধ্যমিক উৎস (Secondary Sources)

3.প্রান্তিক উৎস (Tertiary Sources)

প্রাথমিক উৎস (Primary Sources):- প্রাথমিক উৎস বলতে সাধারণত বোঝায় মৌলিক রচনা, যা গবেষণার মাধ্যমে প্রকাশিত অথবা কোন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী কেউ বর্ণনা করলে সেটিও প্রাথমিক উৎস। Example- গবেষণা প্রতিবেদন (Research Report),পাণ্ডুলিপি, Conference proceddings, Patent, Periodicals, etc.

মাধ্যমিক উৎস (Secondary Sources):- প্রাথমিক তথ্যের উৎসের পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণের উপর ভিত্তি করে মাধ্যমিক তথ্যের উৎসগুলি গড়ে ওঠে । Example- পাঠ্য বই, পত্রপত্রিকা, অভিধান, হ্যাণ্ডবুক, ইত্যাদি ।

প্রান্তিক উৎস (Tertiary Sources):- প্রান্তিক উৎস সরাসরি কোনো তথ্য প্রদান করেনা । প্রান্তিক উৎস ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনীয় তথ্যগুলি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক তথ্য উৎসগুলির মধ্যে কোথায় পাওয়া যাবে তার নির্দেশিকা হিসাবে কাজ করে । Example- Directory, Yearbook, Bibliography of Bibliographies, Literature guide, etc.

এছাড়া তথ্যের উৎসগুলিকে আরও দুটি ভাগে ভাগ করা হয় সেটি হল 1.মুদ্রিত তথ্যের উৎস (Printed Sources of Information) 2. অমুদ্রিত তথ্যের উৎস (Non-Printed Sources of Information)

1.মুদ্রিত তথ্যের উৎস (Printed Sources of Information):- মুদ্রিত তথ্যের উৎস হল যেগুলি কাগজে ছাপা হয়ে পাঠকের কাছে পৌঁছায় । যেমন- গ্রন্থ, পত্রিকা, চিঠিপত্র, সংবাদপত্র, জার্নাল ইত্যাদি ।

2. অমুদ্রিত তথ্যের উৎস (Non-Printed Sources of Information)- অমুদ্রিত তথ্যের উৎস হল যেখানে তথ্য printed ফর্মে থাকেনা, Digital form এ থাকে । যেমন- e-book, e-journal, Television, Radio, Microfilm, Online database etc.

Be the first to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published.


*